
ই-পাসপোর্ট এর সম্পূর্ণ নিয়মাবলী
“এনআইডি যেমন পাসপোর্ট তেমন।”
১ম ধাপঃ- আবেদন
❖ আবেদন পাসপোর্ট অফিসে জমাদান ও ফিঙ্গার ডকুমেন্টঃ-
- ছবি ১ কপি (পাসপোর্ট সাইজ)।
- * আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র।
- আবেদনকারীর জন্মসনদ অনলাইন (বাংলা ও ইংরেজী) ২০ বছরের নিচে হলে।
- * পিতার জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্ম সনদ/মৃত্যু সনদ।
- * মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্ম সনদ/মৃত্যু সনদ
- * স্বামী/স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্ম সনদ (বিবাহিত হলে)।
- কাবিননামা (বিবাহিত হলে)।
- পেশাগত কাগজপত্র (চাকুরী, ব্যবসা, শিক্ষার্থী)
- * চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন
- পুরাতন পাসপোর্ট/হারিয়ে গেলে জিডি
- * বিদুৎ বিল/গ্যাস বিল
- নিজ ইমেইল ও ফোন নাম্বার হতে হবে।
২য় ধাপঃ- ৫-৪ দিন পর থানা থেকে ফোন
❖ থানায় ভেরিফিকেশন ডকুমেন্ট-
⮚ জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন এর ফটোকপি।
⮚ পিতার জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন/মৃত্যু নিবন্ধন ফটোকপি।
⮚ মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন/মৃত্যু নিবন্ধন ফটোকপি।
⮚ স্ত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্র/জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি। (বিবাহিত হলে)।
⮚ চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট।
⮚ বিদ্যু বিল।
⮚ পুরাতন পাসপোর্ট কপি।
✪ বিঃদ্রঃ
- যদি পাসপোর্টের আবেদনকারীর নিজের বা পিতা-মাতা অথবা দাদার নামে বিদুৎ বিল না থাকে তবে জমির দলিল বা পর্চা অথবা ভূমিহীন সনদ প্রদান করতে হবে।
২য় ধাপঃ- পাসপোর্ট আনয়ন
❖ পাসপোর্ট অফিস থেকে সার্টিফিকেট আনয়নের জন্য ডকুমেন্ট-
⮚ ডেলিভারি স্লিপ।
বিঃদ্রঃ যদি কারো পাসপোর্ট এর সাথে মিল রেখে পুনরায় পাসপোর্ট করতে চান তবে প্রথমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে হবে।
পাসপোর্ট এর ব্যাংক ফিঃ-
৫ বছরের ৪৮ পাতা= ৪,২৫০/- (২১ কর্ম দিবস)
৫ বছরের ৪৮ পাতা=৫,৭৫০/- (৭ কর্ম দিবস)
১০ বছরের ৪৮ পাতা= ৫,৭৫০/- (২১ কর্ম দিবস)
১০ বছরের ৪৮ পাতা=৮,০৫০/- (৭ কর্ম দিবস)
✪ সকল ডকুমেন্ট কালার ফটোকপি। অরিজিনাল আইডি ও পুরাতন পাসপোর্ট নিয়ে যেতে হবে।